২০১৫ সালে নিজের প্রথম বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৯ উইকেট নিয়েছিলেন তাসকিন। কিন্তু পরের বিশ্বকাপেই চোটের কারণে দলে জায়গা পাননি। বাদ পড়ে মিডিয়ার সামনে কেঁদেছিলেন তাসকিন। এবার যেন তেমন না হয়, তার জন্য দোয়া চাইলেন তিনি,
“লাল-সবুজ জার্সি পরে খেলাটা অনেক গর্বের একটা ব্যাপার। শুধু এটা নয়, ক্রিকেট খেলাটাই আসলে। তো যখন খেলতে নামি, মাথায় এটা থাকে না যে সামনে বড় ইভেন্ট আছে না কী আছে। আল্লাহ্ যাতে সুস্থ রাখেন, এটাই সব সময় দোয়া করি।”
ইনজুরির কারণে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে একমাত্র টেস্ট এবং সতর্কতার অংশ হিসেবে একই দলের বিপক্ষে ইংল্যান্ড সফরে রাখা হয়নি তাকে। বিশ্বকাপের আগে বেশ কয়েকটি সিরিজ আছে বাংলাদেশের। তবে বাংলাদেশের তারকা পেসার জানালেন, বোলিং করতে নামলে নিজেকে নিরাপদ রেখে খেলার ভাবনা তার থাকে না। সব সময়ই নিজেকে উজাড় করে দেন।
“আল্লাহর রহমতে ফিটনেসের অবস্থা এখন ভালো। চারটা (বোলিং) সেশন করলাম। ওয়ার্কলোড ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। ফিটনেস সেশন, বোলিং সেশনগুলো ভালো যাচ্ছে। সামনে ওয়ার্কলোডের মাত্রা আরো বাড়তে থাকবে।”
“এভাবে যেতে থাকলে সব ভালো হবে। একটা জিনিস হলো, গা বাঁচিয়ে খেলা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। বল হাতে নিয়ে খেলতে নামলে এটা মাথায় থাকে না যে কিভাবে নিরাপদে খেলা যায়। তার ওপর আমি তো ফাস্ট বোলার।”