বঙ্গবন্ধু টি-টুয়েন্টি টুর্নামেন্টের সবগুলো ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে মিরপুরে। সরকারের অনুমতি মিললে মাঠে থাকবে দর্শক

আগামী ১২ নভেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের প্লেয়ার্স ড্রাফট। আজ মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এই টুর্নামেন্টের ঘিরে নানা পরিকল্পনা কথা সাংবাদিকদেরকে জানিয়েছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন।

বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য বিধি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সকল নীতিমালা মেনে এই টুর্নামেন্ট আয়োজন হবে বলে জানিয়েছেন বিসিবির প্রধান নিবার্হী। আজ সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন বলেন,

“ঢাকায় একটা হোটেলে ড্রাফট আয়োজনের চিন্তা রয়েছে আমাদের। সরকারের যে স্বাস্থ্যবিধি বা যে সমস্ত নীতিমালা রয়েছে সেগুলো পালন সাপেক্ষে আমরা এভাবেই পরিকল্পনা করছি। আমরা সংক্ষিপ্ত পরিসরে একটা ড্রাফট ইভেন্ট আয়োজন করব।’

বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের সবগুলি ম্যাচে অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। “এই মুহূর্তে আমাদের প্লানিংটা মিরপুরকে ঘিরেই করা আছে এবং সে ক্ষেত্রে ফিকশ্চারে আমরা কিছুটা এডজাস্টমেন্ট বা কিছুটা বাড়তি সময়ের প্রযোজন হবে। সেভাবেই আমরা প্ল্যান করছি।’

তবে মাঠে খেলা ফেললেও এখনই মাঠে দর্শক ফিরছে না সাফ জানিয়ে দিয়েছেন বিসিবি প্রধান নির্বাহী। ১৩ ও ১৭ নভেম্বর ঢাকায় দুটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ ও নেপাল ফুটবল দল। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ৫ হাজার দর্শকের খেলা দেখার ব্যবস্থা করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।

জানা গেছে, সামাজিক দূরত্ব মেনে দর্শকদের জন্য আসন চিহ্নিত করে দিচ্ছে বাফুফে। মাঠে উপস্থিত দর্শককে নির্দিষ্ট আসনে বসেই ম্যাচ উপভোগ করতে হবে। তবে বিসিবি সে পথে হাঁটছেন না। বর্তমান নিয়ম অুনযায়ী মাঠে দর্শক প্রবেশের সুযোগ নেই। তবে আশার আলো দেখালেন,





“আমরা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবো। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে কোনও গাইডলাইন যদি পাওয়া যায়, তাহলে আমরা মাঠে দর্শক ঢোকার অনুমতি দেব। কিন্তু এখন পর্যন্ত সরকারের যে গাইডলাইন আছে সে অনুযায়ী সাধারণ দর্শকদের খেলা দেখার ব্যাপারে সীমাবদ্ধতা রয়েছে।’